সাদক্বায়ে ফিতর মুসলিমদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। রমাদানের শেষে ইদুল ফিতরের সালাতে যাবার আগে সাদক্বাতুল ফিতর আদায় করাকে আল্লাহ তা’আলা ওয়াজিব বা আপরিহার্য করেছেন। কেউ কেউ একে ফরজও বলেছেন। এই হুকুম শুধু তাদে...
প্রতি রাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ফাতিমা আমাকে বিষয়ভিত্তিক কিছু হাদিস পড়ে শোনায়। আজ শুনছিলাম অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়ার ফজিলত সম্পর্কে। প্রাচী বারবার আমাদের রুমে ঢুকছিলো আর বের হচ্ছিলো। বিষয়টি লক্ষ করে আমি ...
প্রাচী বললো, “আচ্ছা ভাইয়া, ভ্যাক্সিন দেবার কী দরকার? তোমাদের ধর্মে তো ভ্যাক্সিন দেওয়াই নিষেধ। আর মোহাম্মদ তো বিশ্বাসই করতো না যে, রোগ সংক্রামক হতে পারে।”
আলিশা বললো, ‘তোমাদের ধর্ম যদি পরিচ্ছন্নতা এবং পবিত্রতা সাপোর্ট করতোই, তাহলে কি উটের প্রস্রাব খেতে বলতো? যেটাকে সবাই নোংরা জিনিস মনে করে, সেটা মোহাম্মদ কাউকে কীভাবে খেতে বললো?’
সানিন বললো, “মোহাম্মাদ তো বলেছেই যে, কালোজিরা মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের ঔষধ। তোর নানার যেহেতু ক্যান্সার এবং সাথে হার্টের রোগ, কালোজিরা খেলে তো আর কোনো চিকিৎসার দরকার হয় না।”
প্রাচী বললো, “সূরা নাহলের ৭৮ নম্বর আয়াতে তো শেষে হৃৎপিণ্ড আছে। তুমি তো সেটাকে অন্তর বলে কাটিয়ে গেলে! যদিও শ্রবণশক্তির পরে দৃষ্টিশক্তি হয়। কিন্তু দৃষ্টিশক্তির পরে তো আর হৃৎপিণ্ড হয় না! তাই না?”
সামিরা বললো, “কোনো এলাকায় ১০০০ এর মধ্যে ২০০ লোক প্লেগে আক্রান্ত। বাকি ৮০০ লোককে মোহাম্মদের আদেশ অনুযায়ী এলাকা ত্যাগ করতে না দেয়া হলে তারাও প্লেগে আক্রান্ত হবে।”
যে যুবকেরা দেশের ভবিষ্যতের মশালবাহী, সেই যুবকেরাই মাদক দ্বারা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত। মাদকের প্রভাব আমাদের শারীরিক, মানসিক, পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি অর্থনীতিকে করে তুলছে বিপর্যস্ত। দ্রুত যদি এর প্রতিরোধ না করা হয়, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা একটি কলুষিত সমাজ দেখতে পাবো।
সম্প্রতি আমরা নাস্তিকতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্টিকেল বা গ্রন্থ লিখছি। কিন্তু তাদের উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে আমাদেরই কিছু ভাই ইসলামকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমি মনে করি তাঁরা জিনিসটি ইচ্ছাকৃতভাবে করেননি। কিন্তু যেই ফিতনা চালু হয়েছে, সেটা বন্ধ করতে তাঁদেরই এক ভাই হিসেবে আমার দায়িত্ব তাঁদের সঠিক দ্বীন বুঝানো।