খুব ভাল করে খেয়াল করবেন, নারী’র একটা স্পেশাল গুন আছে। সেটা হল, মানুষকে এমপ্যাথী করতে পারা। এমপ্যাথী কি? এমপ্যাথী হল আরেকজন কি ফীল করতেছে, তা নিজেই ফীল...
সামিরা বললো, “কোনো এলাকায় ১০০০ এর মধ্যে ২০০ লোক প্লেগে আক্রান্ত। বাকি ৮০০ লোককে মোহাম্মদের আদেশ অনুযায়ী এলাকা ত্যাগ করতে না দেয়া হলে তারাও প্লেগে আক্রান্ত হবে।”
কয়েকটি পার্সপেক্টিভ থেকে নিরাপদ সড়ক ইশ্যু সংশ্লিষ্ট একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে আনা কিছু লেখা আমি এখানে উদ্ধৃত করেছি৷ তারপর উপসংহারে নিজের কিছু কথা যোগ করেছি।
কোটা বানিয়ে নিজের লোকদের চাকরি দেওয়া, বিরোধিতাকারীদের পেটানো রাতের বেলা বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া - এ সবই যুলুমের কতগুলো আঙুল মাত্র। এর পেছনের সকল কলকব্জা নিয়ন্ত্রণকারী মগজটা হলো বিধানদাতা হিসেবে আল্লাহকে অস্বীকারকারী একটি সিস্টেম। আল্লাহকে আল্লাহর অধিকার প্রদান না করার অনিবার্য ফল হলো মানুষকে মানুষের অধিকার না দেওয়া।
সোশাল মিডিয়াগুলো মানুষের একটি মৌলিক চাহিদার উপর অনন্তর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তা হলো "সামাজিক স্বীকৃতি"। সে কারণেই ফেইসবুকের মতো সাইটগুলো চায় আমাদের প্রত্যেকেই যেন আমাদের তুচ্ছ বিষয়গুলোও অনলাইনে শেয়ার করতে থাকি। এবং সেই শেয়ারকৃত বিষয়গুলি প্রায় সময়েই 'লাইক' করার দর্শক থাকবে - এটাও তারা নিশ্চিত করে।
আল্লাহ্ আমাদেরকে আরদ্বে খলিফা হিসেবে প্রেরণ করে যেসব দায়িত্ব দিয়েছেন, বৈশ্বিক ক্রীড়াকৌশল আয়োজনের এই প্রক্রিয়ায় আমাদের সেসব দায়িত্বের অনেকগুলোই ব্যাহত হচ্ছে। উম্মাহভিত্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে আমাদের এসকল সার্কাস পার্টির দিকে প্রশ্রয়ের দৃষ্টি নিক্ষেপ করা অনুচিত বলেই আমার মনে হয়। সঠিক ব্যাপার আল্লাহ্ই ভালো জানেন।
"যারা সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী গরু খায়, তারা এমন অমন" এরকম একটি কার্টুন সম্প্রতি দেখা গেছে। কুরবানি বাদ দিয়ে বন্যার্তদের সাহায্য করার একটা দাবিও উঠেছে। ঘেঁটে দেখা যাক।
ধর্ম যে কর্তৃপক্ষের আসনে থাকতে পারে, এই ধারণাটাকেই আজকে একটা রাক্ষুসে রূপ দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রভাষার প্রয়োজনীয়তা বুঝলেও কেউ আর রাষ্ট্রধর্মের প্রয়োজনীয়তা বোঝে না।
অধুনা বিশ্বে “মানবাধিকার” পরিভাষাটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এর সংজ্ঞায় গাজী শামসুর রহমান বলেছেন, “সকল দেশের, সকল কালের, সকল মানুষের ন্যূনতম যে অধিকারগু...