মুসলিম ছাত্ররা এই দুনিয়ায় যখন কোনো পরীক্ষার সম্মুখীন হয়, তখন তারা আল্লাহর উপরেই ভরসা রাখে আর লক্ষ্য অর্জনে হালাল পন্থা অবলম্বন করে। তাদের মতো সফল হওয়ার জন্য কতগুলো টিপস অনুসরণ করে চলতে হবে।
ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান হলো হিসবাহ। সেক্যুলার ধর্মের একটি বহুল পঠিত মন্ত্র হলো, “অন্যের ক্ষতি না করে যার যা ইচ্ছা, তা-ই করার অধিকার রয়েছে। অন্য কেউ এতে বাধা দিতে পারবে না।” কার্যত সেক্যুলার ধর্মের কর্তৃত্ব মেনে নেওয়ায় আমাদের মাঝ থেকে হিসবাহ ও ইহতিসাবের ধারণাগুলো হারিয়ে গেছে। মৃত্যু হয়েছে মুহতাসিবের।
ইখলাস অর্থ একনিষ্ঠতা বা বিশুদ্ধতা। একমাত্র আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট করার জন্যই সৎকাজ করা এবং অসৎকাজ থেকে বিরত থাকাকে ইখলাস বলে। নানা কারণে এই একনিষ্ঠতায় ঘাটতি হতে পারে, চলে আসতে পারে মুনাফিকি। আছে সেই ঘাটতি দূরীকরণের উপায়ও!
আল্লাহর দেয়া নিয়মগুলো মেনে চলতে কেন কষ্ট হয় আমাদের? কেন আমরা যেকোনোভাবেই একটা মধ্যমপন্থা বেছে নেই যেটা উপরে উপরে মনে হয় সঠিক, কিন্তু গভীরে গেলে বোঝা যায় তার কিছুই ঠিক নেই?
এমন কোনো সময় আসবে না যার পরবর্তী সময় এর থেকে আরো খারাপ হবে না। আমরা এই ঘটনাগুলোকে পরিবর্তন করতে পারি না, কিন্তু নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করতে পারি যেভাবে সাহাবিরা নিজেদের প্রস্তুত করেছিলেন।
খালিদ (রাঃ) ছিলেন যুদ্ধবিদ্যায় অভিজ্ঞ আর আবু হুরায়রার (রাঃ) দক্ষতা ছিলো হাদীস বর্ণনায়। বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের একটা সুষম সমন্বয় বর্তমান সময়েও উম্মাহর জন্য প্রয়োজন।
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফাতিমার ডাকনাম রেখেছিলেন আয-যাহ্রা (চমৎকার একজন)। তিনি ছিলেন ধৈর্যশীলা, সহনশীলা ও মুত্তাক্বী। আর তিনি জান্নাতি নারীদের নেত্রী।