কিছু ইসলামবিরোধী লেখকের অভিযোগ হচ্ছে—কা’বা ছিলো আরব মূর্তিপূজকদের মন্দির। মুহাম্মাদ (ﷺ) তাদের মন্দির থেকে তাদের উচ্ছেদ করে এক আল্লাহর উপাসনা ও হাজ্জ শুরু করেন।
হজের বিধানের ব্যাপারে নাস্তিক-মুক্তমনা এবং বিশেষত খ্রিষ্টান মিশনারিদের অভিযোগ হচ্ছে : হজের রীতিগুলো মোটেও ইবরাহীম (আ.) এর সাথে কিংবা একত্ববাদের সাথে সম্পর্কিত নয়; বরং এগুলো প্রাচীন আরবের পৌত্তলিক মূর্তিপূজারিদের থেকে ধার করা। এখন আমরা অভিযোগগুলো বিশ্লেষণ ও খণ্ডন করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।
খ্রিষ্টান মিশনারি ও নাস্তিক মুক্তমনাচক্র ইসলামের কেন্দ্রভূমি কা’বাকে নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগের ডালি খুলেছে। বিশ্লেষণ করে দেখা যাক সেগুলোর আদৌ কোনো যৌক্তিকতা আছে কি না।
পশ্চিমা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন বলে ধারণা করা হয় মহাকাব্য "ইলিয়াড"কে। তবে এর কাহিনী বর্ণনা করা এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। "ইলিয়াড" এর মাধ্যমে কীভাবে আজকের নিরীশ্বরবাদী সেক্যুলার চিন্তাকাঠামোকে ব্যাখ্যা করা যায়, এ নিয়েই আজকের আলোচনা।
কুসংস্কার থেকে আলোর পথে
ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাস রাবি’উল-আওয়াল। কারণ, মানবজাতির প্রতি আশীর্বাদস্বরূপ এ মাসেই জন্ম নিয়েছিলেন প্রিয় নাবি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। তাঁর জন্মের আ...