নাস্তিক ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের বক্তব্য—ইসরা ও মিরাজের রাতে মুহাম্মাদ (ﷺ) এর মক্কা থেকে আল-আকসা মাসজিদ ভ্রমণ আদৌ সম্ভব নয়, কারণ সেখানে তখন কোনো মাসজিদ ছিলো না।
খ্রিষ্টান মিশনারি ও নাস্তিক মুক্তমনাদের দাবি—কুরআনের হামান সংক্রান্ত বিবরণে ভুল আছে। কারণ, বাইবেলে মূসা (আ.) এর ঘটনায় হামান নামে ফিরআউনের কোনো সহচরের বিবরণ নেই।
কিছু ইসলামবিরোধী লেখকের অভিযোগ হচ্ছে—কা’বা ছিলো আরব মূর্তিপূজকদের মন্দির। মুহাম্মাদ (ﷺ) তাদের মন্দির থেকে তাদের উচ্ছেদ করে এক আল্লাহর উপাসনা ও হাজ্জ শুরু করেন।
হজের বিধানের ব্যাপারে নাস্তিক-মুক্তমনা এবং বিশেষত খ্রিষ্টান মিশনারিদের অভিযোগ হচ্ছে : হজের রীতিগুলো মোটেও ইবরাহীম (আ.) এর সাথে কিংবা একত্ববাদের সাথে সম্পর্কিত নয়; বরং এগুলো প্রাচীন আরবের পৌত্তলিক মূর্তিপূজারিদের থেকে ধার করা। এখন আমরা অভিযোগগুলো বিশ্লেষণ ও খণ্ডন করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।
খ্রিষ্টান মিশনারি ও নাস্তিক মুক্তমনাচক্র ইসলামের কেন্দ্রভূমি কা’বাকে নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগের ডালি খুলেছে। বিশ্লেষণ করে দেখা যাক সেগুলোর আদৌ কোনো যৌক্তিকতা আছে কি না।
আজ চারদিক থেকে নানাভাবে মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কখনো বলা হচ্ছে: ‘‘তোমরা যে বিশ্বাস কর ইবরাহীম (‘আলাইহিসসালাম) তাঁর ছেলে ইসমাঈল (‘আলাইহিসসালাম)-কে কুরবানি করতে চেয়েছিলেন, আসলে এটি একটি মিথ্যা কথা।’’ এ বিষয়টা নিয়ে এই লেখা।
অনেকের মতে, পৃথিবীর ইতিহাসে মানুষ ভালোবাসাকে যতভাবে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সংজ্ঞাটি দিয়েছে সেইন্ট পল। যিশুর শিক্ষার বিপরীত হওয়ার পরও মানুষ পলের অদ্ভুত থিওলজি গ্রহণ করেছিলো। কারণ পল তার ভণ্ডামিকে ভালোবাসার চাদর পরিয়েছিলো। বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ২২০ কোটি মানুষ তার অনুসারী। তাদেরকে ‘খ্রিষ্টান’ বলা হয়।
প্রাচীনকালে খ্রিষ্টান ধর্মের জন্য নিহত হওয়া একাধিক ব্যক্তির নাম ছিলো ভ্যালেন্টাইন। কিন্তু একটি বিতর্কিত বর্ণনার উপর ভিত্তি করে ১৪ই ফেব্রুয়ারি তারিখটিকে রোমের একজন খ্রিষ্টান ঋষি (saint) ভ্যালেন্টাইনের নামে ''সে...
হুমায়ূন আহমেদ তাঁর এক বইতে বলেছিলেন “মৃত মানুষের কোনো গল্প থাকে না। মানুষ গল্প চায়।” হুমায়ূন আহমেদের কথা শতভাগ সত্যি কি না, আমি জানি না। তবে আজ আমি একটি গল্প বলবো। কোনো বানানো গল্প নয়, সত্যি গল্প। গল্পটা কার, তাঁর নামটা কী—এটা বলবো না। শুধুই গল্প।