লেখক মানব প্রজাতির শুরু থেকে নিয়ে একবিংশ শতাব্দী হয়ে অনাগত ভবিষ্যৎ সম্পর্কে একটি সার্বিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। ভিত্তি মূলত এভোলিউশনারি বায়োলজি এবং কালচার।
খ্রিষ্টান মিশনারি ও নাস্তিক মুক্তমনাদের দাবি—কুরআনের হামান সংক্রান্ত বিবরণে ভুল আছে। কারণ, বাইবেলে মূসা (আ.) এর ঘটনায় হামান নামে ফিরআউনের কোনো সহচরের বিবরণ নেই।
কিছু ইসলামবিরোধী লেখকের অভিযোগ হচ্ছে—কা’বা ছিলো আরব মূর্তিপূজকদের মন্দির। মুহাম্মাদ (ﷺ) তাদের মন্দির থেকে তাদের উচ্ছেদ করে এক আল্লাহর উপাসনা ও হাজ্জ শুরু করেন।
বনী ইসরাঈলদের সম্পর্কে জানার সবচেয়ে বড় প্রয়োজনীয়তা বোধ করি তাদের থেকে শিক্ষা নেওয়া। আমাদের মাঝে ওদের কাণ্ডকীর্তি নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করার একটা প্রবণতা আছে যে, দেখো ওরা কেমন করতো। আমরা একবারও ভেবে দেখি না যে, অনুরূপ স্বভাব আমাদের মাঝে আছে কি না বা আমরাও তেমনটা করছি কি না।
নতুন সমাজব্যবস্থা ও সামাজিক নতুনত্বকে স্বীকার করে নতুন পন্থা আয়ত্ত করতে ইসলাম সমর্থ হয়েছে। তবে মানবিক অধিকারের মৌলিক ভিত্তিকে আপেক্ষিকতার কাছে বিকিয়ে দিয়ে দার্শনিক নৈরাজ্যবাদ ও সামাজিক স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়নি যা করেছিলো কম্যুনিজম।
যাদের নিজেদের ভালো-খারাপের কোনো স্ট্যান্ডার্ড নেই, তারাই রাসূলের জীবনের প্রায় সবকিছুরই সমালোচনা করেছে। তাদের খুব প্রিয় একটা টপিক “রাসূল (সাঃ) ও যয়নাব (রাঃ) এর বিয়ে।