নাস্তিক ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের বক্তব্য—ইসরা ও মিরাজের রাতে মুহাম্মাদ (ﷺ) এর মক্কা থেকে আল-আকসা মাসজিদ ভ্রমণ আদৌ সম্ভব নয়, কারণ সেখানে তখন কোনো মাসজিদ ছিলো না।
অনেকেই ভালো উদ্দেশ্যে বারসিসার কাহিনী শেয়ার করেন। আমার সবসময়ই কাহিনীটা শুনলে মনে খটকা লাগতো। এ ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য ফাতোয়া ওয়েবসাইট ইসলামওয়েবে প্রশ্ন করেছিলাম।
কিছু ইসলামবিরোধী লেখকের অভিযোগ হচ্ছে—কা’বা ছিলো আরব মূর্তিপূজকদের মন্দির। মুহাম্মাদ (ﷺ) তাদের মন্দির থেকে তাদের উচ্ছেদ করে এক আল্লাহর উপাসনা ও হাজ্জ শুরু করেন।
হজের বিধানের ব্যাপারে নাস্তিক-মুক্তমনা এবং বিশেষত খ্রিষ্টান মিশনারিদের অভিযোগ হচ্ছে : হজের রীতিগুলো মোটেও ইবরাহীম (আ.) এর সাথে কিংবা একত্ববাদের সাথে সম্পর্কিত নয়; বরং এগুলো প্রাচীন আরবের পৌত্তলিক মূর্তিপূজারিদের থেকে ধার করা। এখন আমরা অভিযোগগুলো বিশ্লেষণ ও খণ্ডন করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।
খ্রিষ্টান মিশনারি ও নাস্তিক মুক্তমনাচক্র ইসলামের কেন্দ্রভূমি কা’বাকে নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগের ডালি খুলেছে। বিশ্লেষণ করে দেখা যাক সেগুলোর আদৌ কোনো যৌক্তিকতা আছে কি না।
বনী ইসরাঈলদের সম্পর্কে জানার সবচেয়ে বড় প্রয়োজনীয়তা বোধ করি তাদের থেকে শিক্ষা নেওয়া। আমাদের মাঝে ওদের কাণ্ডকীর্তি নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করার একটা প্রবণতা আছে যে, দেখো ওরা কেমন করতো। আমরা একবারও ভেবে দেখি না যে, অনুরূপ স্বভাব আমাদের মাঝে আছে কি না বা আমরাও তেমনটা করছি কি না।