নাস্তিকরা ধর্মের বিপক্ষে অনেক ধরণের কুটিল বিতর্ক তৈরি করে। তবে রিচার্ড ডকিন্স ও রিকি জার্ভেইসের মতো ব্যক্তিত্বদের কারণে একটি বিশেষ ব্যাপারকে ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক আকর্ষণ তৈরি হয়েছে। বিষয়টি এমন:
সৃষ্টির শু...
Listen to অবশেষে মানুষের ঈশ্বর হয়ে ওঠা | www.muslimmedia.info byMuslim Media on hearthis.at
পাড়ায় বেশ শোরগোল হচ্ছে। ‘তন্তসঙ্গের ছেলেপেলে নাকি?’ ভাবলেন সিদ্ধার্থদা।
তার অনুমান সঠিক। কিছুক্ষণ পরেই দেখা গেল ত...
নাস্তিকতা হলো হাল আমলের ফ্যাশন, অন্তত আমার অভিজ্ঞতা তাই বলে। তারুণ্যের মনচাহি জিন্দেগীর সামনে বাধার মতো দাঁড়িয়ে থাকে ধর্ম, তাই ধর্ম ছেড়ে দিলে খালি মজা আর মজা (যদিও নাস্তিকদের মাঝে আত্মহত্যার হার বেশি)। ফলে দেখা...
নাস্তিক ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের বক্তব্য—ইসরা ও মিরাজের রাতে মুহাম্মাদ (ﷺ) এর মক্কা থেকে আল-আকসা মাসজিদ ভ্রমণ আদৌ সম্ভব নয়, কারণ সেখানে তখন কোনো মাসজিদ ছিলো না।
খ্রিষ্টান মিশনারি ও নাস্তিক মুক্তমনাদের দাবি—কুরআনের হামান সংক্রান্ত বিবরণে ভুল আছে। কারণ, বাইবেলে মূসা (আ.) এর ঘটনায় হামান নামে ফিরআউনের কোনো সহচরের বিবরণ নেই।
বাংলাদেশের নাস্তিকতাবিরোধী বই বিপ্লবে ডাবল স্ট্যান্ডার্ড সম্ভবত দ্বিতীয় সংযোজন। লেখক ইসলামী বিধানগুলোর ‘যৌক্তিকতা’র চেয়ে ‘কল্যাণময়তা’র আলোচনাকে প্রাধান্য দেন।
ইসলামবিরোধীরা দাবি করে যে, রোগ সংক্রমণ সম্পর্কে নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) এর হাদীসের বক্তব্য বৈজ্ঞানিকভাবে ভুল। ‘ছোঁয়াচে রোগ’ তো তাদের অন্তরে, যা তারা তাদের অপ্রপচারের দ্বারা মানুষের ভেতর ছড়ানোর চেষ্টা করে।
কিছু ডেইস্ট এবং এগনোস্টিক বিশ্বাস করে- সৃষ্টির সাথে স্রষ্টা আল্লাহ্র আর কোনো কমিউনিকেশন নেই! কিন্তু আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টির সাথে বিভিন্নভাবে কমিউনিকেইট করেন।
কিছু ইসলামবিরোধী লেখকের অভিযোগ হচ্ছে—কা’বা ছিলো আরব মূর্তিপূজকদের মন্দির। মুহাম্মাদ (ﷺ) তাদের মন্দির থেকে তাদের উচ্ছেদ করে এক আল্লাহর উপাসনা ও হাজ্জ শুরু করেন।
হজের বিধানের ব্যাপারে নাস্তিক-মুক্তমনা এবং বিশেষত খ্রিষ্টান মিশনারিদের অভিযোগ হচ্ছে : হজের রীতিগুলো মোটেও ইবরাহীম (আ.) এর সাথে কিংবা একত্ববাদের সাথে সম্পর্কিত নয়; বরং এগুলো প্রাচীন আরবের পৌত্তলিক মূর্তিপূজারিদের থেকে ধার করা। এখন আমরা অভিযোগগুলো বিশ্লেষণ ও খণ্ডন করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।