সেল্ট (Celt) নামে পৃথিবীতে এক কালে ইন্দো-ইউরোপীয় একটা জাতি ছিল। লৌহযুগের সময়কালে এরা পৃথিবীতে বসবাস করত। আজ পৃথিবীর যে অংশটা আয়ারল্যান্ড আর ফ্র্যান্সের উত্তরাংশ, এক কালে এখানেই সেল্ট জাতি গোড়াপত্তন করেছিল।[১]
ধর্মে তারা বহু-ঈশ্বরবাদে বিশ্বাসী এবং মূর্তিপূজক ছিল।[২]
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জী দিয়ে হিসেব করলে সেল্টিকদের বছর শেষ হত অক্টোবরের ৩১ তারিখে এবং বছর শুরু হত নভেম্বর ১ তারিখ থেকে। নভেম্বরের ১ তারিখকে ধরে নেয়া হত গ্রীষ্মের শেষ, সে হিসেবে ঠাণ্ডা শীতকালের শুরু। সেল্টিক মানুষগুলো শীতকালকে ভয় পেত কারণ তখন ফসল উৎপাদিত হত না। শীতকাল তাদের জন্য ছিল ‘অন্ধাকারাচ্ছন্ন’ আর ভয়ের।[৩]
সেল্টিকরা বিশ্বাস করতো, নতুন বছরের আগের রাতে অর্থাৎ অক্টোবরের ৩১ তারিখে ওপার জগত আর এপার জগতের মধ্যকার পর্দা সংকুচিত হয়ে যায়, মৃতদের সাথে এই দুনিয়ার মানুষদের সংযোগ ঘটে। তাই ৩১শে অক্টোবর সুর্য ডুবে যাওয়ার পরপরই সেল্টিকরা Samhain (উচ্চারনটা হবে ‘সাও-উইন’) নামে একটা উৎসব করত, যেটার ব্যপ্তি হত পরের দিন, অর্থাৎ নভেম্বর ১ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত।[৪]
কেন এই উৎসব? কী হত এই উৎসবে?
সেল্টিকদের বিশ্বাস ছিল, এই রাতে মৃতদের খারাপ আত্মা দুনিয়াতে ভ্রমণ করতে আসে। খারাপ আত্মাগুলো ফসলের ক্ষতি করে। তাদের খুশি করার জন্য সেল্টদের প্রধান পুরোহিত খড়-লাকড়ি আর লতাপাতা জালিয়ে বিশাল আগুনের ব্যবস্থা করত। এই আগুনে সেল্টিকরা তাদের ফসল আর গৃহপালিত পশু-পাখি নিক্ষেপ করে সেগুলোকে জ্বালিয়ে খারাপ আত্মাদের প্রতি উৎসর্গ করত।[৫]
খারাপ আত্মাদের প্রতি ‘উৎসর্গমূলক’ এই অনুষ্ঠানটা ছিল প্রেত সাধনার মত। সেটা কীভাবে?
সেল্টিকরা মনে করত, গ্রীষ্মের শেষে খারাপ আত্মাগুলো পৃথিবীতে চলে আসার কারনেই ফসল ফলেনা, গাছের পাতা শুঁকিয়ে যায়, গাছ মারা যায়, চারপাশের সব মৃত আর ঠাণ্ডা হয়ে যায়। তারা এটাও বিশ্বাস করত, মৃতদের আত্মা ত্রিকালজ্ঞ – অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যৎ সব কিছু জানে আত্মারা। সেল্টিকরা ভাবতো, এই রাতে খারাপ আত্মাদের সন্তুষ্ট করতে পারলে সেল্টদের প্রধান পুরোহিতগণ তাদের মাধ্যমে ভবিষ্যতের ফসল-ফলাদি আর চাষাবাদের ব্যাপারে সম্যক ধারণা পাবে। কারণ তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, খারাপ আত্মাগুলোই তো ফসল ফলা না ফলার জন্য দায়ি।
খারাপ আত্মাগুলো যেন তাদের কোন ক্ষতি না করতে পারে এই ভেবে উৎসবের পুরোটা সময় জুড়ে সেল্টিকরা অদ্ভুত সব পোশাক আর মুখোশ পড়ত, একটা ছদ্মবেশে থাকত। পোশাকগুলো হত কল্পিত ভূতপ্রেতের মত। সেল্টিকরা এই কাজ করত এই ভেবে, তারা যদি ভূতপ্রেতের পোশাক পড়ে ছদ্মবেশ নেয় তবে ওপার জগত থেকে উঠে আসা খারাপ আত্মাগুলো তাদেরকে চিনতে পারবেনা, বেঁচে থাকা সেল্টিকদেরকে নিজেদের সদস্যই মনে করবে। ফলে খারাপ আত্মাদের দ্বারা তাদের কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা।[৬]
সেল্টিকদের অঞ্চলগুলোতে ক্রিশ্চিয়ান ধর্ম প্রবেশ করা শুরু করলো একসময়।
৬০৯ সালে তৎকালীন পোপ সিদ্ধান্ত নিলেন, ক্রিশ্চিয়ান ধর্মের সাধুসন্ন্যাসী আর ধর্মযুদ্ধে নিহত ব্যক্তিদের আত্মাকে স্মরণ করে প্রতিবছর একটা শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান আর একটা ফিস্টের আয়োজন করা হবে। সেই বছর দিনটা পড়লো ১৩ই মে। কী মনে করে পরবর্তী পোপ এসে সেই দিনটাকে ১৩ই মে থেকে সরিয়ে নভেম্বরের ১ তারিখে নিয়ে গেলেন। এই দিনটাকে তখন থেকে বলা হয় All Saints Day বা All Souls Day – মৃতদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করার দিন।[৭]
এরই মধ্যে সেল্টিক মানুষগুলোর মধ্যে ক্রিশ্চিয়ানটি ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়লো, মানুষ দলে দলে ক্রিশ্চিয়ানিটিতে দীক্ষিত হতে লাগলো। ক্রিশ্চিয়ানিটি আর সেল্টিকদের সংস্কৃতি মিশে একাকার হয়ে যেতে লাগলো একসময়।
ঐতিহাসিকদের মতে, চার্চ চাইত যে মৃতদের আত্মাকে কেন্দ্র করে সেল্টিকরা যে ‘সাও-উইন’ উৎসব পালন করে সেটাকে All Saints Day দিয়ে পরিবর্তিত করে দিতে। All Saints Day উৎসবটাও ‘সাও-উইন’ উৎসবের ন্যায় একই ঢঙে পালিত হতে লাগলো। এদিনও বিশাল আগুনের ব্যবস্থা করা হত, ক্রিশ্চিয়ানরা সাধুসন্ন্যাসী, দেবদূত আর শয়তানের কস্টিউম পরে ছদ্মবেশ নিয়ে ঘোরাঘুরি করত।[৮]
‘All Saints Day’কে ‘All-hallowmas’ আর ‘All-hallows’ বলেও ডাকা হত। কারণ মিডল ইংলিশে[৯] ‘Alholowmesse’ মানে হচ্ছে ‘All Saints Day’।[১০]
ইংরেজিতে ‘eve’ মানে প্রাক্কাল। ‘Eve’ এর আরেকটা মানে হচ্ছে কোন ধর্মীয় উৎসবের আগের দিন বা সন্ধ্যা।[১১] নভেম্বর ১ তারিখ হচ্ছে ‘All-hallows’ উৎসবের দিন। এর আগের রাত অর্থাৎ ৩১শে অক্টোবর সাও-উইনের রাতকে বলা হত All-hallows’ eve। স্কটিশ ভাষায় ‘Eve’ মানে হচ্ছে ‘even’; একে বলার সময় e’en বা een বলা হত। সময় অতিক্রান্ত হওয়ার সাথে সাথে এক সময়ের All-hallows’ eve টা হয়ে গেল (All) Hallow(s) e(v)en বা Halloween।[১২]
Halloween শব্দের বর্তমান মানেটা হল ‘Hallowed evening’, ‘Holly evening’ (পবিত্র সন্ধ্যা)।[১৩]
এই হচ্ছে হ্যালোইনের উৎপত্তি।
এবার হ্যালোইনের দুটো অবিচ্ছেদ অংশ নিয়ে কথা বলা যাক।
প্রথমে ‘Trick-or-Treat’ নিয়ে আলচনা করি।
ওয়েস্টে হ্যালোইনের রাতে বাচ্চারা ভুতপ্রেত আর কংকাল-গবলিনের কস্টিউম পরে দলবেঁধে ঘর থেকে ঘরে যায়, দরজা নক করে ক্যান্ডি অথবা অর্থ দাবী করে আর মুখে বলতে লাগে ‘Trick-or-Treat’… ‘Trick-or-Treat’। ‘ট্রিক’ মানে হচ্ছে একটা হুমকি, বাড়ির মালিক যদি তাদের ‘ট্রিট’ অর্থাৎ দাবীকৃত ক্যান্ডি অথবা অর্থ না দেয় তাহলে তারা বাড়ির মালিকের ক্ষতি করবে, তার প্রোপার্টির ক্ষতি করবে, লন বা বাগান নষ্ট করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।[১৪]
বাচ্চাদের খুশি রাখতে বাড়ির মালিকরা ছোটখাটো ‘ট্রিট’ দেয়, ক্যান্ডি দিয়েই কাজটা সারে সাধারণত। এক পরিসংখ্যানে দেখা দিয়েছে, ইউএসএতে সারাবছরে যে পরিমান ক্যান্ডি বিক্রয় হয় সেটার তিনভাগের একভাগ হয় Trick-or-Treat কে উপক্ষ করে।[১৫]
এর উৎপত্তি কোথা থেকে?
সেল্টিকরা সাও-উইনের রাতে নিজেদের ঘরের সামনে খাবার রেখে দিত। উদ্দেশ্য থাকত, মৃতদের জগত থেকে উঠে আসা খারাপ আত্মাগুলো যেন এই খাবার পেয়ে সন্তুষ্ট হয়ে চলে যায়, ঘরের ভেতর যেন আর না প্রবেশ করে।[১৬] ঘরের বাইরে খারাপ আত্মাদেরকে ‘ট্রিট’ দেয়া হত তাদের ‘ট্রিক’ থেকে বাঁচার জন্য, অনিষ্ঠ থেকে বাঁচার জন্য।
Jack-o’-lanterns নিয়ে কথা বলি এবার। Jack-o’-lanterns হচ্ছে কুমড়ার খোলসে চোখ, নাক আর মুখ খোদাই করে মানুষের আকৃতি দেয়া সে অদ্ভুত বস্তুটা, যেটার ভেতরে আলো জালানো থাকে।
Jack-o’-lanterns নিয়ে অনেকগুলো কাহিনী প্রচলিত আছে। সেল্টিকদের বাস আয়ারল্যান্ড, ব্রিটেইন আর ফ্র্যান্সের উত্তরাংশে হলেও বেশ বড় সংখ্যক আইরিশ একসময় ইউএসএতে চলে আসে, সেখানে সেটেল হয়। নর্থ অ্যামারিকাতে jack-o’-lanterns নিয়ে একরকম কাহিনী, আবার আইরিশ লোককথায় এক কাহিনী। তবে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষদের কাছে আইরিশ লোককাহিনীতে প্রচলিত কাহিনীটাই বেশি সমাদৃত।
কাহিনীটা হচ্ছে Jack নামের এক কৃপণ ব্যক্তি আর শয়তানকে নিয়ে। জ্যাক একবার মদ খাওয়ার জন্য শয়তানকে আমন্ত্রন জানায়। আমন্ত্রন গ্রহন করে শয়তান মদ খেতে আসে। কিন্তু কৃপণ জ্যাকের এক কথা, শয়তানের মদ কেনার জন্য সে কোন পয়সা দিতে পারবেনা। তার বদলে সে শয়তানকে ফন্দি দেয়, শয়তান যেন কয়েন হয়ে যায় আর এই কয়েন দিয়ে জ্যাক তার জন্য মদ কিনবে। যেই বলা সেই কাজ। শয়তান কয়েন হয়ে গেলে জ্যাক সেটা লুফে নিয়ে তার পকেটে রেখে দেয় যেখানে আগে থেকেই একটা রুপালি ক্রুশ ছিল। রুপালি ক্রুশের উপস্থিতির কারনে শয়তান আর তার স্বাভাবিক আকৃতিতে ফিরে যেতে পারছেনা। জ্যাক শয়তানকে প্রতিজ্ঞা করতে বলে যেন পরবর্তী এক বছর তাকে শয়তান কোনরকম বিরক্ত না করে আর জ্যাকের মৃত্যুর পর তার আত্মাকে যেন শয়তান দাবী না করে। (বিভিন্ন উপকাহিনী-লোককাহিনী অনুযায়ী ভালো মানুষের আত্মা নিয়ে নেয় ঈশ্বর আর মন্দ মানুষের আত্মা নেয় শয়তান। ঈশ্বর স্বর্গের রাজা আর শয়তান নরকের।)
এক বছর পর শয়তান জ্যাকের কাছে আসলে জ্যাক তাকে আবারো বোকা বানায়। এবার জ্যাক শয়তানকে একটা গাছে উঠে ফল পেরে আনতে বলে। ফল আনতে শয়তান গাছে ওঠা মাত্রই জ্যাক গাছের ডালে একটা ক্রুশ খোদাই করে। এর ফলে শয়তান আর গাছ থেকে নামতে পারেনা। জ্যাক শয়তানকে দিয়ে এবার প্রতিজ্ঞা করায়, আগামী দশ বছর যেন জ্যাককে সে বিরক্ত না করে।
জ্যাক মারা গেল একদিন। জ্যাকের মত ত্যাঁদড় আর পাপী আত্মাকে ঈশ্বর গ্রহন করতে রাজি না। ওদিকে শয়তানও জ্যাকের আত্মা গ্রহণ করে নরকে নিয়ে আসতে পারছেনা কারণ সে জ্যাকের কাছে প্রতিজ্ঞা করেছিল, জ্যাকের মৃত্যুর পর তার আত্মাকে সে দাবী করবেনা।
এই যখন অবস্থা শয়তান তখন জ্যাককে প্রজ্বলিত কয়লা দিয়ে পৃথিবীর গভীর অন্ধাকারাচ্ছন্ন কোন এক রাস্তায় ছেড়ে দেয় – অন্ধাকারাচ্ছন্ন রাস্তায় জ্যাক হাঁটতে থাকুক অনন্তকাল।
শয়তানের কাছ থেকে সেই প্রজ্বলিত কয়লা নিয়ে জ্যাক সেটাকে মানুষের চেহারার আকৃতিতে খোদাই করা কুমড়ার খোলসের ভিতর রাখে। সেই খোদাইকৃত কুমড়ার খোলসের ভেতর আলো নিয়ে জ্যাক পৃথিবীতে এখনও হেঁটে বেড়াচ্ছে। ভৌতিক এই ফিগারকে আইরিশরা ডাকে Jack of the Lantern নামে, যাকে সংক্ষেপে Jack-o’-lantern নামে ডাকা হয়।[১৭]
এই হচ্ছে হ্যালোইন উৎসবদের উৎপত্তির কাহিনী আর বর্তমান অবস্থা – আগাগোড়া যেটা পুরোটাই শয়াতানি, প্রেতসাধনা, কুসংস্কার আর শির্কি।
হ্যালোইন নিয়ে আমার আজ লেখার কথা ছিলনা। কিন্তু লিখলাম সাদা চামড়াদের পদলেহী কিছু বাঙালিদের কথা মনে করে। সাদা চামড়াওয়ালা মানুষগুলো যা করে তাই যেন আমাদের করতে হবে – এমন বুদ্ধিবৃত্তিক দেউলিয়াগ্রস্থ চিন্তার কারনে গেল বছর ঢাকায় ৩১শে অক্টোবর রাতে হ্যালোউইনের উৎসব আয়োজন করে কারা যেন।[১৮]
এই প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লমের একটা কথা মনে পড়ে গেল,
তিনি বলেছেন, “নিশ্চয়ই তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তীদের আচার-আচরণকে বিঘতে বিঘতে, হাতে হাতে অনুকরন করবে। এমনকি তারা যদি গুইসাপের গর্তেও প্রবেশ করে থাকে, তাহলে তোমরাও এতে তাদের অনূকরন করবে।
জিজ্ঞাসা করা হলো, “ইয়া রাসুলাল্লাহ, এরা কি ইহুদি ও নাসারা?” তিনি বললেন, “আর কারা!”[১৯]
হ্যালোইনের রাতে বিভিন্ন অদ্ভুত সব কস্টিউম পরেহ্যালোইন উৎসবে যাওয়া হারাম, কারণ এতে বহু-ঈশ্বরবাদী মূর্তিপূজক সেল্টিক আর আর ক্রিশ্চিয়ানদের সাদৃশ্য হয়। বিজাতিদের সাদৃশ্য হওয়া উম্মতের ঐক্যমতে হারাম।
আপনি একবার ভেবে দেখুন না। কুরআনুল কারীম আমরা শুরুই করি আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তনির রজীম বলে বিতাড়িত শয়তানের অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে। দুষ্ট জিন, জাদু আর শয়তান থেকে মুক্ত থাকার জন্য কুরআনে আল্লাহ কতগুলো আয়াত দিয়েছেন। অথচ আমরাই আবার শয়তানের সাদৃশ্য নিচ্ছি, বাচ্চাদের পাঠাচ্ছি Trick-or-Treat’এর মত অনিষ্টকর কাজে। ঠাণ্ডা মাথায় ভাবলে ব্যাপারটা কি লজিকাল মনে হয়?
আব্দুল্লাহ হাকিম কুইকের এই ১১ মিনিটের ভিডিওটা দেখে নিন। অনেক কিছু জানতে পারবেন, উপলব্ধি করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।
[১][২] https://en.wikipedia.org/wiki/Celts
[৩][৪][৫][৬][৭][৮][১০] http://www.history.com/topics/halloween/history-of-halloween
[৯] Middle English (ME) refers to the dialects of the English language spoken in parts of the British Isles after the Norman conquest (1066) until the late 15th century.
[১১] https://www.google.com/search?q=eve&ie=utf-8&oe=utf-8#safe=off&q=eve+meaning
[১২] https://en.wikipedia.org/wiki/Halloween
[১৩] The American Desk Encyclopedia (Steve Luck), Oxford University Press, page 365
[১৪] https://en.wikipedia.org/wiki/Trick-or-treating
[১৫][১৬][১৭] http://www.history.com/topics/halloween/history-of-halloween
[১৮] http://bangla.bdnews24.com/lifestyle/article1046206.bdnews
[১৯] সহী বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন – ১০ম খন্ড, ৬৮২১ নং হাদীস – আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
মুসলিম মিডিয়া ব্লগের কার্যক্রম অব্যাহত রাখা সহ তা সামনের দিকে এগিয়ে নিতে আপনার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। ব্লগ পরিচালনায় প্রতি মাসের খরচ বহনে আপনার সাহায্য আমাদের একান্ত কাম্য। বিস্তারিত জানতে এখানে ভিজিট করুন।
নিচে মন্তব্যের ঘরে আপনাদের মতামত জানান। ভালো লাগবে আপনাদের অভিপ্রায়গুলো জানতে পারলে। আর লেখা সম্পর্কিত কোন জিজ্ঞাসার উত্তর পেতে অবশ্যই "ওয়ার্ডপ্রেস থেকে কমেন্ট করুন"।