মুসলিম মিডিয়া টিম কর্তৃক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল অনুবাদ, সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিজস্ব প্রতিনিধি দ্বারা রিপোর্ট তৈরি। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন আর্টিকেল ও অন্যান্য লেখা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে পুনঃপ্রকাশ।
বিশাল ঐ আরশের মালিক ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করি যে তিনি যেন আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতে পথ প্রদর্শন করেন। তিনি যেন আমাদের উপর রহমত বর্ষণ করেন এবং কৃতজ্ঞতা স্বীকারকারীদের অন্তর্ভুক্ত করেন। আমরা যেন ক...
কোরআনে কুফর শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে সেসব লোকদের ইঙ্গিত করতে যারা সত্যকে ধামাচাপা দেয় বা গোপন করে। কোরআনে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে সেসব লোকদের চিহ্নিত করতেও যারা আল্লাহর প্রভুত্ব এবং কর্তৃত্বকে অগ্রাহ্য করার...
আমরা অনেকেই হয়তো এখনো মানুষের গোশত খাওয়ার দৃশ্য কল্পনাও করতে পারছি না। তাদেরকে বলা যায় অমানুষ। ঠিক একই কথা পরনিন্দা তথা গীবাতকারীর জন্যেও প্রযোজ্য নয় কি?
Maslow's need hierarchy মূলত দাবী করে যে, আমাদের চাহিদাগুলো হলো শরীরবৃত্তিয় চাহিদা, নিরাপত্তা, ভালোবাসা, সম্মান, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মিক উৎকর্ষ (ধর্ম)। Maslow দাবী করেন যে, প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদাগুলো ক্রমান্বয়ে সবগুলো পূরণ হলে তবেই সবশেষ পর্যায়ের আত্মিক সুখ বা তৃপ্তি লাভ করা সম্ভব হবে। আমরাও কি তা-ই বিশ্বাস করি?
মুমিনদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা আয়াতসমূহের মধ্যে আমার সবচাইতে প্রিয় হলো সূরাহ আল-ফুরক্বানের সেই আয়াতগুলো, যেখানে আল্লাহ তা’আলা তাঁর প্রকৃত দাসদের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন। আর আল্লাহর প্রকৃত বান্দা তো তাঁরাই, যাদের তিনি ভালোবাসেন। তাই যত কষ্টই হোক না কেন, আমাদের সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে যেন আমরাও তাঁদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারি।
সোশাল মিডিয়াগুলো মানুষের একটি মৌলিক চাহিদার উপর অনন্তর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তা হলো "সামাজিক স্বীকৃতি"। সে কারণেই ফেইসবুকের মতো সাইটগুলো চায় আমাদের প্রত্যেকেই যেন আমাদের তুচ্ছ বিষয়গুলোও অনলাইনে শেয়ার করতে থাকি। এবং সেই শেয়ারকৃত বিষয়গুলি প্রায় সময়েই 'লাইক' করার দর্শক থাকবে - এটাও তারা নিশ্চিত করে।
বর্তমানে আমারা বেশিরভাগ সুন্নাহ ভুলতে বসেছি। আমরা ভুলে গিয়েছি যে, আমাদের হিদায়াতের পথের দিশারী রাসূলের ﷺ সুন্নাহ ছিলো প্রতি সপ্তাহের একটি দিন নারীদের শিক্ষাদানের জন্য বরাদ্দ রাখা। আজকের এই বক্তব্যটিতে সেই সুন্নাহকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রয়াসেই মুমিনাহ নারীদেরকে সম্বোধন করা হচ্ছে।
“ধর্মীয় স্বাধীনতা”র লোভনীয় ধারণাটা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সুবিধা আদায়ের খুব ভালো হাতিয়ার ছিলো। ধর্মের এই প্রভাব কমে যাওয়াটা কি আসলেই রাষ্ট্রের সবাইকে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা দিতে পেরেছে? নাকি এটা কর্তৃত্ব কায়েমকারী এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমের কাছে নিছক ক্ষমতা হস্তান্তর?