অবসর কখন ও কীভাবে কাজে লাগাবেন

অবসর সময়ে আমরা বিভিন্নভাবে আল্লাহ তা'আলার দেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময়ের অপচয় করি। যদি আমরা একটু সচেতন থাকি,তবে আখেরাতের জন্য খুব ভালো একটা প্রস্তুতি নেওয়া যায়। এখন প্রশ্ন, ঐ সময়ে আমরা কি করতে পারি? অবসর সময়ে ...

জান্নাতে বাড়ি বানানোর দশটি সহজ উপায়

আমরা দুনইয়া সাজাতে কত পরিশ্রম করি, অথচ জান্নাতের বাড়ি কত সহজেই বানানো যায়। ইচ্ছা আর জ্ঞানের অভাবে নিজেদের বঞ্চিত করছি। জান্নাতে বাড়ি বানানোর কিছু উপায় বলে দেই।

বারসিসার কাহিনী: ভিন্ন দৃষ্টিতে

অনেকেই ভালো উদ্দেশ্যে বারসিসার কাহিনী শেয়ার করেন। আমার সবসময়ই কাহিনীটা শুনলে মনে খটকা লাগতো। এ ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য ফাতোয়া ওয়েবসাইট ইসলামওয়েবে প্রশ্ন করেছিলাম।

জীবন কথন

আপনি মানুষ। মানুষ মাত্রই আপনাকে তিনটি মৌলিক প্রশ্ন নিজেকে করতে হবে। ১. কোথা থেকে আমার এই অস্তিত্ব? ২. আমার এই অস্তিত্বের উদ্দেশ্য কী? ৩. আমার গন্তব্য কোথায়? ইসলামী জীবনধারা আপনাকে উপরের তিনটি মৌলিক প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর দিতে সক্ষম।

দুনিয়াতে আসার মাধ্যম হলেন যারা…

সেকুলারদের মতে, আমরা দুনিয়াতে এসেছি মা-বাবার sexual desire পূরণের মাধ্যমে। এবং বৃদ্ধকালে যাতে তাদের দেখাশুনা করতে পারি, সে জন্যে। পুরোটাই তাঁদের নিজস্ব ফায়দা পাবার জন্যে। তাই তাদের কাছে মা-বাবার খেদমত গুরুত্বহীন। কিন্তু মুসলিম এক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন। স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা তাকে হুকুম দিয়েছেন যে, তাঁদের খেদমত করতেই হবে।

সংসার সুখের হয় রমণীর ধৈর্যে

বউ আর তাদের শাশুড়ির মধ্যে দ্বন্দ্ব হচ্ছে অনেক বিয়েতে টানাপোড়নের একটি স্বাভাবিক উৎস। অধিকাংশ পরিবারেই নতুন বউদের তাদের স্বামীর পরিবারের সাথে প্রথমদিকের অভিজ্ঞতা খুব সুখকর হলেও সেটা বেশি দিন স্থায়ী হয় না। কিছু সময় বা কয়েক বছর পরে সংঘর্ষ তৈরী হয়। এমতাবস্থায়, ডিফিকাল্ট ইনল’সদের সাথে মানিয়ে চলার কিছু টিপস শেয়ার করছি।

আকাশ সংস্কৃতির করালগ্রাসে আত্মশুদ্ধির অমূল্য ক্ষণ

আমরা অনেকেই রমাদ্বানের মহামূল্যবান সময় ব্যয় করছি সিরিয়ালের পেছনে। অহেতুক সময় নষ্ট করছি। অথচ মুমিনের বৈশিষ্ট্যের পরিচয়ে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন- وَالَّذِينَ هُمْ عَنِ اللَّغْوِ مُعْرِضُونَ যারা অসার কাজ থেকে দূরে থাকে। [সূরাহ আল-মুমিনূন (২৩):৩]

জাযাকাল্লাহু খায়রান

প্রতিদান শব্দটি সাধারণ অর্থে দৃশ্যত পরিশ্রমের বা সাহায্যের বদলা বা বিনিময় হিসেবে ভাবতেই আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে যথার্থ প্রতিদান বা বিনিময় এভাবে নিশ্চিত হয় না। প্রতিদান তো সেটিই, যার মাধ্যমে মানসিক, দৈহিক, সামাজিক ও আরও অনেক বিষয়ের সামঞ্জস্য বিধান হয়।

পহেলা বৈশাখ কী ও কেন?

১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ই মার্চ বা ১১ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সময় (৫ই নভেম্বর, ১৫৫৬) থেকে। আধুনিক নববর্ষ উদযাপনের খবর প্রথম পাওয়া যায় ১৯১৭ সালে। তবে পরবর্তীকালে ১৯৬৭ সনের পূর্বে ঘটা করে পহেলা বৈশাখ পালনের রীতি তেমন একটা জনপ্রিয় হয়নি।