আমি আশরাফুল আলম। আমি বর্তমানে বাংলাদেশের একটি সরকারী মেডিকেল কলেজে এম.বি.বি.এস কোর্সে এবং ইসলামিক অনলাইন ইউনিভার্সিটি'তে 'ডিপ্লোমা ইন ইসলামিক স্ট্যাডিজ' কোর্সে অধ্যয়নরত আছি। ইসলামিক বই পড়ে এবং গবেষণা করেই আমার অবসর সময়ের অধিকাংশ সময় কেঁটে যায়। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই লেখালেখি করি। প্রতিদানও একমাত্র আরশের অধিপতি আল্লাহ তা'য়ালার কাছেই চাই।
“আচ্ছা তাহলে তুই মেনে নিয়েছিস যে কুর’আনের ভ্রূণবিদ্যা সঠিক। কিন্তু তোর বক্তব্য হলো, মুহাম্মাদ ﷺ এসব বিবরণ গ্রীকদের থেকে নকল করেছেন। তাই তো?” সামিরা উত্তর দিলো, “হুম! হতে পারে!”
"এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাবো পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, এ কুরআন সত্য।" [সূরা ফুসসিলাত (৪১):৫৩]
"এই আয়াতে আল্লাহ তা’আলা আমাদের একটি সাধারণ উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েছেন যে, তিনি মানুষকে কত সামান্য জিনিস দিয়ে তৈরী করেছেন এবং তিনি তাকে পুনরায় তৈরী করতেও সক্ষম। তুমি এখান থেকে বৈজ্ঞানিক ভুল ধরেছো, তাই আমি এটাকে বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা করলাম।"
আল্লাহ যদি মানুষকে ঘুমন্ত অবস্থায় পার্শ্ব পরিবর্তন না করাতেন? এই জিনিসটি যদি মানুষের ঐচ্ছিক হতো? মানুষ যদি একপাশ হয়ে অনেকক্ষণ শুয়ে থাকে তাহলে তার ওই পাশের কোষগুলো নষ্ট হয়ে যাবে!
আমেরিকাতে গভার্নমেন্টের সমালোচনা করা গেলেও ডারউইনিজমের সমালোচনা করা যায় না, ঠিক যেমন আমাদের দেশে ডারউইনিজমের সমালোচনা করা গেলেও গভার্নমেন্টের সমালোচনা করা যায় না।