আল্লাহ কি আসলেই মক্কায় পুজিত ৩৬০ দেবতার একজন ছিলেন?

একঅনলাইন জগতে এই কথাটা  প্রায়ই শোনা যায়। মুসলিমদের দিকে চট করে অভিযোগের আঙুল তুলে বলা হয় – “তোমরা তো আল্লাহর উপাসনা করো। কিন্তু তোমরা কি জানো যে মক্কার পৌত্তলিকরাও আল্লাহর উপাসনা করতো? কা’বায় ৩৬০টা দেবতার মূর্ত...

কা’বা: মূর্তিপূজকদের মন্দির, নাকি ইবরাহীম (আ.) এর নির্মাণ করা ইবাদাতখানা?

কিছু ইসলামবিরোধী লেখকের অভিযোগ হচ্ছে—কা’বা ছিলো আরব মূর্তিপূজকদের মন্দির। মুহাম্মাদ (ﷺ) তাদের মন্দির থেকে তাদের উচ্ছেদ করে এক আল্লাহর উপাসনা ও হাজ্জ শুরু করেন।

হারমাইনের দেশে: পর্ব ০৫ (মদীনা গমন)

মক্কায় দু’দিন থেকে একদিন খুব ভোরে আমরা বাসে করে মদীনা রওনা হলাম। রাতের অন্ধকারেও বেশ বোঝা গেলো যে, মক্কার মতো রুক্ষ নয় মদীনা। বরং কোথায় যেন কিছুটা লালিত্য রয়েছে।

হারমাইনের দেশে: পর্ব ০৪

হাজ্জ হলো এমন এক সফর, যেখানে আমরা প্রতি মুহূর্তে আল্লাহ্‌র নিকট আত্মসমর্পণ করার ও বিনয়ী হবার শিক্ষা পাই। নম্র এখানে হতেই হবে, তা না হলে হাজ্জ কীসের?

হারামাইনের দেশে: পর্ব ০৩

হাজ্জের ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো ইব্রাহীম (আঃ) এর জীবনী। হাজ্জের যাবতীয় কর্মকাণ্ড তাঁর সুন্নাত ঘিরে আবর্তিত। তাই তাঁর সম্পর্কে কিছুটা না জানলে হাজ্জের মাহাত্ম্য পরিপূর্ণভাবে বোঝা সম্ভব নয়।

হারামাইনের দেশে: পর্ব ০২

কালো সিল্কের উপর সোনালী সুতার কাজ করা কাবা ঘর আমার একদম চোখের সামনে!! সত্যি সত্যি আমরা এখানে!! চর্মচক্ষুতে কাবা প্রথম দেখে কেউ কান্নায় ভেঙে পড়ে, কারো অনুভূতি অবশ হয়ে যায়।

হারামাইনের দেশে: পর্ব ০১

আমরা বহুদিন ধরে উন্মুখ হয়ে ছিলাম আল্লাহ্‌র ঘর দেখার জন্য, কিন্তু যার ঘর তাঁর ডাক না আসলে, কোনোভাবেই যাওয়া যে সম্ভব নয়, তা আমরা সে সময় প্রতি পদে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি।